বেন স্টোকস মানেই ফাইনালের নায়ক
এই বছরের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ শেষ হয়েছে ১৩ নভেম্বর ইংল্যান্ডের বিশ্বকাপ জয়ের মাধ্যমে।
পাকিস্তানের বিপক্ষে ৫ উইকেটে জিতেছে বেন স্টোকসের ইংল্যান্ড।
বাটলার-স্টোকসের ওপর ভর করে দ্বিতীয়বারের মতো শিরোপা ঘরে তুলেছে ইংল্যান্ড।
তখন থেকেই আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে ইংলিশ অলরাউন্ডার স্টোকস।
বিশ্বকাপ দলে জায়গা করে নিয়ে তুমুল সমালোচিত হন এই অলরাউন্ডার।
ইংল্যান্ডের এই টেস্ট অধিনায়কের সমালোচনা করেছেন সে দেশের সাবেক ক্রিকেটাররা
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ দলে সুযোগ পাওয়ার জন্য।
কিন্তু শেষ পর্যন্ত, স্টোকসই সমস্ত সমালোচনাকে অস্বীকার করে ইংল্যান্ডকে শিরোপার স্বাদ এনে দেন।
যদিও তার দলের অলরাউন্ডার স্যাম কুরান ম্যান অফ দ্য ফাইনাল এবং টুর্নামেন্টের পুরস্কার জিতেছেন,
তবে দলের জয়ে স্টোকসের ভূমিকাও অনস্বীকার্য।
ফাইনালে তার ব্যাট থেকে এসেছে একটি ফিফটি।
৪৯ বলে ৫ চার ও ১ ছক্কায় ৫২ রান করেন তিনি। যা দলকে জয়ের বন্দরে পৌঁছাতে সাহায্য করে।
মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ব্যাট করে,
স্টোকস প্রথমে ব্রুক এবং তারপর মঈন আলীর সাথে দলকে জয়ের দিকে নিয়ে যান।
দলকে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের শিরোপা এনে দেন তিনি।
এর আগে ২০১৯ সালে ওয়ানডে বিশ্বকাপ জিতেছিলেন স্টোকস।
রোমাঞ্চকর সেই ফাইনালে নায়ক ছিলেন স্টোকস।
বহুল আলোচিত ফাইনালের তিন বছর পর আবারও বিশ্বকাপ জিতেছে তারা।
এবার নায়ক এই অলরাউন্ডার। এরপর থেকেই বিষয়টি ক্রিকেট মহলে ঘুরপাক খাচ্ছে।
ফাইনাল হল স্টোকসের নায়ক হওয়ার মঞ্চ।