সংযুক্ত আরব আমিরাতের টি-টোয়েন্টি লিগের নিয়ম অনুযায়ী,
প্রতিটি দলের একাদশে নয়জন বিদেশি খেলোয়াড় অন্তর্ভুক্ত করা হবে। দুইজন স্থানীয় খেলোয়াড় থাকতে হবে।
তবে ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্ট যেমন আইপিএল, অস্ট্রেলিয়ার বিগ ব্যাশ,
পাকিস্তানের পিএসএল এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজের ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগে এত বেশি বিদেশী খেলোয়াড় মাঠে নামে না।
আইপিএল একাদশে সর্বোচ্চ চারজন বিদেশী খেলতে পারবেন।
সম্প্রতি অস্ট্রেলিয়ার কর্মকর্তারা,
অস্ট্রেলিয়ার সংবাদমাধ্যম দ্য এইজকে এমনটাই জানিয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা ও ইংল্যান্ড
এবং সিডনি মর্নিং হেরাল্ড
যে তারা সংযুক্ত আরব আমিরাতে টি-টোয়েন্টি লিগ নিয়ে আইসিসির কাছে তাদের অবস্থান স্পষ্ট করেছে।
তাদের দাবি, যেখানে টি-টোয়েন্টি লিগে দেশি-বিদেশি খেলোয়াড় নেওয়ার সুযোগ থাকবে,
আইসিসির উচিত ওই ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগগুলোকে অবৈধ ঘোষণা করা।
উল্লেখ্য, আইপিএলের প্রথম আসরে পাকিস্তানি ক্রিকেটাররা অংশ নিয়েছিলেন।
কিন্তু ২০০৮ সালে মুম্বাই হামলার পর পাকিস্তানি ক্রিকেটাররা আইপিএলে খেলার সুযোগ হারায়।